কোন কোন ধরনের খাওয়ার আপনার Depression কমাতে ও Happy থাকতে সাহায্য করে । | Life With Positive Thinking
ঘরের বাইরে বা কর্মক্ষেত্রে হাসিমুখ ধরে রাখলেও বাড়ি ফিরেই দুই ভ্রূ জড়সড়।
যেন নিজের সঙ্গে নিজের লড়াই।
বর্তমানে আমাদের জীবন প্রচন্ড চাপের ,
সকালে উঠে কাজে যাওয়ার তারা,
রান্না করার তারা,
স্কুলে যাওয়ার তারা,
কাজের চাপ,
পড়াশুনার চাপ,
পরিবারের চাপ,
সামাজিক চাপ,
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত চাপ,
এর সাথে বিভিন্ন দায়িত্ব সন্তান,মা,বাবা,স্ত্রী, পরিবার।
আমরা যেন পেরে উঠছি না ।
সারাদিনে চাপ ,টেনশন, মানসিক দুশ্চিন্তা আমাদের যেন ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে। আমাদের মাথাটা যেন বোঝা তোলার যন্ত্র হয়ে গেছে।
সবথেকে মনোরাম পরিবেশেও আমাদের শান্তি নেই ,নেই সুখ।
কারণ আর কিছুই না, ডোপামিনের, সেরোটোনিন হরমোনের অভাব।
ডোপামিন একটি প্রধান নিউরোট্রান্সমিটার, যা প্রেরণা, উৎপাদনশীলতা ও মনোযোগ নিবদ্ধকরণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রাকৃতিকভাবে দেহে উৎপাদিত হরমোন— ডোপামিন জীবনকে প্রাণবন্ততা দেয় ও নিয়ন্ত্রণ করে খাদ্য গ্রহণের ইচ্ছাকেও। দুর্ভাগ্যবশত দৈনন্দিন অভ্যাস, খাদ্য ও অসুস্থতা ইত্যাদি কারণে ডোপামিনের মাত্রা হ্রাস পায়। ফলে জীবন থেকে আনন্দের দীপশিখা যেন খানিকটা দমে আসে। যদি অনুভূত হয় জীবন বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট প্রাণ পাচ্ছে না, তবে হতেও পারে কম মাত্রার ডোপামিন এর কারণ। ডোপামিনের অভাবের বিভিন্ন কারণের মধ্যে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করা, পুষ্টির ঘাটতি, স্থূলতা, থাইরয়েডের অসুখ, ওষুধের প্রভাব ও মাদকাসক্তি অন্যতম। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে এ ঘাটতি পূরণ করা যায়—
যদি খাদ্যাভ্যাসের কথাই বলা হয়, তবে আলু, টমেটো, অ্যাভোকাডো, ব্রোকলি, কমলা, পালংশাক ইত্যাদিতে কিছু পরিমাণ ডোপামিন রয়েছে। কলা ডায়েটারি ডোপামিনের বেশ ভালো উৎস। তবে কেবল ডোপামিন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করলেই মস্তিষ্কে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এ ধারণা ভুল। ডোপামিনের মাত্রা উন্নত করতে উচ্চমানের প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। ডোপামিন তৈরি হয় অ্যামিনো অ্যাসিড ১-টাইরোসিন থেকে, যা সাধারণত উন্নতমানের প্রোটিন-জাতীয় খাবারে পাওয়া যায়। ডোপামিন সংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক উপাদানগুলো পাওয়া যাবে ১-টাইরোসিন-জাতীয় খাবার গ্রহণের মাধ্যমে।
আমন্ড বাদাম, আপেল, অ্যাভোকাডো, কলা, বিটরুট, ডার্ক চকোলেট, কফি, সবুজ শাকসবজি, সবুজ চা, ওটমিল, অলিভ অয়েল, চীনাবাদাম, সামুদ্রিক শৈবাল, কুমড়োর বীচি, হলুদ, তরমুজ ও সব ধরনের প্রাণিজ প্রোটিনে রয়েছে এ অ্যামাইনো অ্যাসিড। প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার টকদই, আচার ইত্যাদিও ডোপামিন উৎপাদনে সহায়তা করে।
শুধু উপযুক্ত খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমেই নয়, সঠিক নিয়মে শরীর ম্যাসাজ করলেও ডোপামিনের মাত্রা বাড়ে ও স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল হ্রাস পায় প্রায় ৩০ শতাংশ অব্দি।
আর এ কারণেই বডি স্ক্র্যাব করলে শরীর ও মেজাজ ফুরফুরে থাকে। পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুমের বিষয়ে। কারণ নিশ্ছিদ্র ঘুমের মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবেই ডোপামিনের মাত্রা উন্নত হয়।
Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking
লাইক করার থেকেও লেখাটি শেয়ার করুন যাতে অন্য কেউ উপকার পায়।
Source
http://bonikbarta.net
ঘরের বাইরে বা কর্মক্ষেত্রে হাসিমুখ ধরে রাখলেও বাড়ি ফিরেই দুই ভ্রূ জড়সড়।
যেন নিজের সঙ্গে নিজের লড়াই।
বর্তমানে আমাদের জীবন প্রচন্ড চাপের ,
সকালে উঠে কাজে যাওয়ার তারা,
রান্না করার তারা,
স্কুলে যাওয়ার তারা,
কাজের চাপ,
পড়াশুনার চাপ,
পরিবারের চাপ,
সামাজিক চাপ,
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত চাপ,
এর সাথে বিভিন্ন দায়িত্ব সন্তান,মা,বাবা,স্ত্রী, পরিবার।
আমরা যেন পেরে উঠছি না ।
সারাদিনে চাপ ,টেনশন, মানসিক দুশ্চিন্তা আমাদের যেন ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে। আমাদের মাথাটা যেন বোঝা তোলার যন্ত্র হয়ে গেছে।
সবথেকে মনোরাম পরিবেশেও আমাদের শান্তি নেই ,নেই সুখ।
কারণ আর কিছুই না, ডোপামিনের, সেরোটোনিন হরমোনের অভাব।
ডোপামিন একটি প্রধান নিউরোট্রান্সমিটার, যা প্রেরণা, উৎপাদনশীলতা ও মনোযোগ নিবদ্ধকরণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রাকৃতিকভাবে দেহে উৎপাদিত হরমোন— ডোপামিন জীবনকে প্রাণবন্ততা দেয় ও নিয়ন্ত্রণ করে খাদ্য গ্রহণের ইচ্ছাকেও। দুর্ভাগ্যবশত দৈনন্দিন অভ্যাস, খাদ্য ও অসুস্থতা ইত্যাদি কারণে ডোপামিনের মাত্রা হ্রাস পায়। ফলে জীবন থেকে আনন্দের দীপশিখা যেন খানিকটা দমে আসে। যদি অনুভূত হয় জীবন বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট প্রাণ পাচ্ছে না, তবে হতেও পারে কম মাত্রার ডোপামিন এর কারণ। ডোপামিনের অভাবের বিভিন্ন কারণের মধ্যে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করা, পুষ্টির ঘাটতি, স্থূলতা, থাইরয়েডের অসুখ, ওষুধের প্রভাব ও মাদকাসক্তি অন্যতম। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে এ ঘাটতি পূরণ করা যায়—
যদি খাদ্যাভ্যাসের কথাই বলা হয়, তবে আলু, টমেটো, অ্যাভোকাডো, ব্রোকলি, কমলা, পালংশাক ইত্যাদিতে কিছু পরিমাণ ডোপামিন রয়েছে। কলা ডায়েটারি ডোপামিনের বেশ ভালো উৎস। তবে কেবল ডোপামিন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করলেই মস্তিষ্কে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এ ধারণা ভুল। ডোপামিনের মাত্রা উন্নত করতে উচ্চমানের প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। ডোপামিন তৈরি হয় অ্যামিনো অ্যাসিড ১-টাইরোসিন থেকে, যা সাধারণত উন্নতমানের প্রোটিন-জাতীয় খাবারে পাওয়া যায়। ডোপামিন সংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক উপাদানগুলো পাওয়া যাবে ১-টাইরোসিন-জাতীয় খাবার গ্রহণের মাধ্যমে।
আমন্ড বাদাম, আপেল, অ্যাভোকাডো, কলা, বিটরুট, ডার্ক চকোলেট, কফি, সবুজ শাকসবজি, সবুজ চা, ওটমিল, অলিভ অয়েল, চীনাবাদাম, সামুদ্রিক শৈবাল, কুমড়োর বীচি, হলুদ, তরমুজ ও সব ধরনের প্রাণিজ প্রোটিনে রয়েছে এ অ্যামাইনো অ্যাসিড। প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার টকদই, আচার ইত্যাদিও ডোপামিন উৎপাদনে সহায়তা করে।
শুধু উপযুক্ত খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমেই নয়, সঠিক নিয়মে শরীর ম্যাসাজ করলেও ডোপামিনের মাত্রা বাড়ে ও স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল হ্রাস পায় প্রায় ৩০ শতাংশ অব্দি।
আর এ কারণেই বডি স্ক্র্যাব করলে শরীর ও মেজাজ ফুরফুরে থাকে। পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুমের বিষয়ে। কারণ নিশ্ছিদ্র ঘুমের মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবেই ডোপামিনের মাত্রা উন্নত হয়।
Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking| Life With Positive Thinking
লাইক করার থেকেও লেখাটি শেয়ার করুন যাতে অন্য কেউ উপকার পায়।
যদি লেখাটি মনেহয় কিছু শেখার মতো তথ্য আছে, অথবা ভালো লেগে থাকে, তাহলে Share করুন, আমার লেখা পড়তে হলে Page er ওপরে ডান দিকে Follow button এ ক্লিক করুন যাতে পরের পোস্ট টি আপনার কাছে নিজে থেকে পৌঁছে যেতে পারে।
পাশের ছবিটি দেখুন।
পাশের ছবিটি দেখুন।
Source
http://bonikbarta.net
No comments:
Post a Comment