The Secret Of Happiness | ভালো থাকার গোপন রহস্য | সারা জীবন ভালো থাকবেন কি করে।
আমরা কেন Happy থাকতে পারি না।
কিভাবে Happy থাকবেন।
আজকে আমরা যেটি নিয়ে আলোচনা করব আশাকরি পুরোটা পড়ার পর আপনি খুশি থাকার জন্যে নিজেকে তৈরি করতে পারবেন।
✓লেখাটা বড় ✓
Object give us physical comfort But Happiness is comfort of emotion.
আমরা কোনো কিছুতেই ''HAPPY'' হতে পারি না। যদিও কিছুক্ষণ,কিছু দিনের জন্যে Happy থাকি, কিন্তু সেটা যেন ক্রমাগত বিলীন হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি।
একটু উদাহরণ দিই
আপনি অনেক নেট সার্চ করে ৯৯৯৯ দিয়ে একটি মোবাইল কিনলেন এবং অফিসে নিয়ে গেলেন , আপনার কলিগরা সকলেই বললো এটা খুব ভালো মোবাইল, আপনার মনটা দেখবেন বেশ উৎফুল্লে ভরে যায়, কারন আপনার মোবাইলটি বেশ ভালো । কিন্তু ৩ দিন পরেই সেই মোবাইল কোম্পানি মোবাইলের দাম ১০০০ টাকা কামিয়ে দিল। এবং আপনার একজন কলিগ সেটি কিনে এনে আপনাকে দেখিয়ে বললো এটি অফার এ কিনলাম ৮৯৯৯ টাকা পরলো, ঠিক সেই মুহূর্তেই আপনর মনে কিছু হারানোর অনুভুতি উদ্ভব হলো। আপনার মোবাইল কেনার সেটিসফেকশন যেন চলে গেল।
আপনি কি হারালেন ?
যদি ৩ দিন পর কিনতেন ?
উদাহরন ২
আপনার ঘরে একটি সুন্দর নাইট ল্যাম্প আছে, যেটা রাতে ঘুমনোর সময় বেশ ঘরকে আলো করে। কিন্তু তার পাশে থাকা টিউব লাইট যদি জ্বালান তাহলে সেই নাইট ল্যাম্পের আলো আপনি দেখতে পাবেন না।
কিন্তু নাইট ল্যাম্পের আলো কি ঘরে নেই ?
অবশ্যই আছে।
আমরা ভালো আছি ঠিক এই নাইট ল্যাম্পের মতো কিন্তু আমরা যখন অন্য কাউকে ভালো থাকতে দেখি টিউব লাইটের মতো তখন আমরা অজান্তেই নিজেকে তুলনা করে নিই । তার ভালো থাকাটা আপনার থেকে বেশি। আর তখনই আমরা খারাপই ভাবি ।
আরো সহজ করে দিই : আপনার হাতে একটু খানি কেটে গেছে। ঠিক তারপাশে যদি তারথেকে বেশি কেটে যায় তাহলে প্রথম কাটার ব্যাথা আমাদের অনুভব হয় না। আপনি ভালো আছেন কিন্তু আপনি অন্যকে দেখে ভাবেন সে আপনার থেকে অনেক গুণ বেশি ভালো আছেন। ঠিক একই ভাবনা তারও হয় আপনাকে দেখে ।
এবার আশাকরি পরিষ্কার " আমরা ভালো থেকেও কেন ভালো নেই।" কারণ আমরা ভালো থাকতে চাই না।
আপনি একবার চেষ্টা করে দেখুন , ভালো থাকা বলতে কি বোঝেন, আপনি একটি কাগজে লিখে দেখুন । আপনি সঠিক ভাবে লিখতে পারবেন না।
আমরা শুধু শারীরিক আরামের সাথে ভালো থাকাকে গুলিয়ে ফেলি। সোনার তৈরি একটি বিছানায় ঘুমানোটা কে আপনি কি ভালো থাকা বলবেন ?
যদি আপনার সেই বিছানায় ঘুম না আসে।
উদাহরন ৪ :
বিলাসিতা কে ভালো থাকার সাথে মেলাবেন না, যেটা আমরা করি।
মাসে ১০ লক্ষ্য টাকা ইনকাম করে যদি রাতে ঘুমানোর জন্যে ঘুমের ওষুধ খেতে হয় সেটাকে কি বলবেন Happy থাকা ?
উদাহরন ৫ :
একবার ভাবুনতো একটা দামি মোবাইল আপনাকে কি Happiness দিতে পারে। তাহলে যাদের প্রচুর অর্থ তারা রোজ একটা করে মোবাইল কিনলেই Happy থাকবে।
কোনো বস্তু আপনাকে আরাম দিতে পারে , কিন্তু ভালো থাকা, আনন্দে থাকা ( ইমোশন ) আবেগ।
এই দুটোকে আমরা মিলিয়ে ফেলি।
যেমন : আপনি দামি সোফাতে বসলে আরাম পাবেন । কিন্তু সেই সোফাতে বসে কি ''Happy'' থাকতে পারবেন।
তাহলে কি করে ভালো থাকবেন ?
উত্তর : আপনি ভালো আছেন।
ভালো থাকার উত্তর নেই । এটা একটা ইচ্ছা , একটা বিশ্বাস। ভালো থাকতে হলে ভাবুন আপনি ভালো আছেন।
আপনি ভালো নেই আপনার Brain এর অবচেতন মন বারবার আপনাকে মনে করিয়ে দেয়। যেমন আপনাকে মনে করিয়ে দেয় আপনার চিন্তা, আপনার ভালো লাগা , খারাপ লাগা , আপনার খাওয়া,ঘুম, আপনার রাগ,অভিমান। আপনি গাড়ী চলনোর সময় বারবার কি ভাবেন কখন হর্ন দিতে হবে। সারাদিনের ৯৫% কাজ করে আপনার অবচেতন মন।
এই অবচেতন মনকে আপনার বার বার বলতে হবে আপনি ভালো আছেন। আপনি ভালো আছেন।
যেকোনো পরিস্থিতিতে আপনি ভালো থাকতে পারেন।
একজন মনোবিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন তিনি আপনাকে সাহায্য করবেন।
বিভিন্ন টেকনিক আছে যেটা আপনাকে ভালো থাকতে সাহায্য করবে।
আমি কতগুলো সাধারণ বিষয় নিচে আলোচনা করছি , তবে সব করা সম্ভব নয়।
@) রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে বিছানায় শুয়ে আপনার জীবনের সবথেকে ভালো মুহূর্তর চিন্তা করুন।
@) সকালে উঠে বলুন আয়নার সামনে আজ আপনি দারুন মজাতে দিন কাটাবেন।
@) যাই হোক না কেন সময়ের সাথে সব ঠিক হয়ে যাবে।
@) * আমি টেনশন নিয়ে কি করব তাই আমি টেনশন নিই না।
@) সকালে শরীরচর্চা করুন। খেলা ধুলোতে ব্যাস্ত থাকুন।
@) Meditation করুন।
@) নিজের সাথে ১ ঘন্টা এফেকটিভ সময় দিন।
@) নিজেকে ক্রিয়েটিভ কিছুতে ব্যাস্ত রাখুন।
@) যে কোন কাজ সময় নিয়ে প্ল্যান করুন।
@) নিজের একটা টার্গেট ও আচিভমেন্ট এর লিস্ট তৈরি করুন।
@) পরিবারের সাথে সময় দিন।
@) বই পড়ুন।
@) সকালে খবরের কাগজ পড়বেন না। খবর দেখবেন না।
@) সপ্তাহে ১ টি করে মুভি দেখুন।
@) আপনি কি করতে চাইছেন সেটাকে নিয়ে ভাবুন।
@) অন্যের সাথে তুলনা করবেন না।
@) দৈনিক জীবনের ঘটনা গুলোকে সাধারণ ঘটনা ভাবুন।
@) ভবিষ্যত নিয়ে অযথা উদ্বিঘ্ন হবেন না।
@) জটিল করে না ভেবে সহজ করে ভাবুন।
@) কথা একটু কম বলুন।
@) অন্যের সম্পর্কে সমালোচনা করবেন না।
@) যতটা পারুন সৎ থাকুন।
@) নিজেকে দুর্বল ভাবেন না।
@) পজিটিভ বিষয় গুলো চিন্তা করুন।
@) অহেতুক নিজের চাহিদা বাড়াবেন না।
@) নিজের কাজ নিজে করুন।
@) ভালো মানুষ জনের সাথে থাকুন।
মনে রাখবেন আমরা যদি ৭২ বছর যদি বাঁচি, তার মধ্যে
✓ ঘুমাই ২৪ বছর।
✓ শিশু অবস্থার ৬ বছর মনে থাকে না।
✓ পড়াশুনাতে সময় লাগে ২০ বছর।
✓ ভালো চাকরি পেতে ৫ বছর।
✓ শেষ ৬০ বছর - ৭২ বছর = ১২ বছর বিভিন্ন রোগে জীবন কাটে।
✓ ৭২- ( ২৪+৬+২০+৫+১২ ) = ৫ বছর
এর মধ্যে বিয়ে,সংসার আরো হাজার হাজার দায়িত্ব ।
কবে বাঁচবেন ভালো করে ?
মধ্যা কথা কি বলুন তো টেনশন করে ফালতু আপনার হার্ট টাকে কষ্ট দিয়ে ECG এর খরচা বাড়িয়ে কি করবেন?
ভালো থাকুন
Life With Positive Thinking
পবন দাস
মনোবিদ | পরামর্শদাতা
7980857451
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
আমরা কেন Happy থাকতে পারি না।
কিভাবে Happy থাকবেন।
আজকে আমরা যেটি নিয়ে আলোচনা করব আশাকরি পুরোটা পড়ার পর আপনি খুশি থাকার জন্যে নিজেকে তৈরি করতে পারবেন।
✓লেখাটা বড় ✓
Object give us physical comfort But Happiness is comfort of emotion.
আমরা কোনো কিছুতেই ''HAPPY'' হতে পারি না। যদিও কিছুক্ষণ,কিছু দিনের জন্যে Happy থাকি, কিন্তু সেটা যেন ক্রমাগত বিলীন হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি।
একটু উদাহরণ দিই
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
আপনি অনেক নেট সার্চ করে ৯৯৯৯ দিয়ে একটি মোবাইল কিনলেন এবং অফিসে নিয়ে গেলেন , আপনার কলিগরা সকলেই বললো এটা খুব ভালো মোবাইল, আপনার মনটা দেখবেন বেশ উৎফুল্লে ভরে যায়, কারন আপনার মোবাইলটি বেশ ভালো । কিন্তু ৩ দিন পরেই সেই মোবাইল কোম্পানি মোবাইলের দাম ১০০০ টাকা কামিয়ে দিল। এবং আপনার একজন কলিগ সেটি কিনে এনে আপনাকে দেখিয়ে বললো এটি অফার এ কিনলাম ৮৯৯৯ টাকা পরলো, ঠিক সেই মুহূর্তেই আপনর মনে কিছু হারানোর অনুভুতি উদ্ভব হলো। আপনার মোবাইল কেনার সেটিসফেকশন যেন চলে গেল।
আপনি কি হারালেন ?
যদি ৩ দিন পর কিনতেন ?
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
উদাহরন ২
আপনার ঘরে একটি সুন্দর নাইট ল্যাম্প আছে, যেটা রাতে ঘুমনোর সময় বেশ ঘরকে আলো করে। কিন্তু তার পাশে থাকা টিউব লাইট যদি জ্বালান তাহলে সেই নাইট ল্যাম্পের আলো আপনি দেখতে পাবেন না।
কিন্তু নাইট ল্যাম্পের আলো কি ঘরে নেই ?
অবশ্যই আছে।
আমরা ভালো আছি ঠিক এই নাইট ল্যাম্পের মতো কিন্তু আমরা যখন অন্য কাউকে ভালো থাকতে দেখি টিউব লাইটের মতো তখন আমরা অজান্তেই নিজেকে তুলনা করে নিই । তার ভালো থাকাটা আপনার থেকে বেশি। আর তখনই আমরা খারাপই ভাবি ।
The Secret of Happiness | Life with positive thinking
|
আরো সহজ করে দিই : আপনার হাতে একটু খানি কেটে গেছে। ঠিক তারপাশে যদি তারথেকে বেশি কেটে যায় তাহলে প্রথম কাটার ব্যাথা আমাদের অনুভব হয় না। আপনি ভালো আছেন কিন্তু আপনি অন্যকে দেখে ভাবেন সে আপনার থেকে অনেক গুণ বেশি ভালো আছেন। ঠিক একই ভাবনা তারও হয় আপনাকে দেখে ।
এবার আশাকরি পরিষ্কার " আমরা ভালো থেকেও কেন ভালো নেই।" কারণ আমরা ভালো থাকতে চাই না।
আপনি একবার চেষ্টা করে দেখুন , ভালো থাকা বলতে কি বোঝেন, আপনি একটি কাগজে লিখে দেখুন । আপনি সঠিক ভাবে লিখতে পারবেন না।
আমরা শুধু শারীরিক আরামের সাথে ভালো থাকাকে গুলিয়ে ফেলি। সোনার তৈরি একটি বিছানায় ঘুমানোটা কে আপনি কি ভালো থাকা বলবেন ?
যদি আপনার সেই বিছানায় ঘুম না আসে।
উদাহরন ৪ :
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
বিলাসিতা কে ভালো থাকার সাথে মেলাবেন না, যেটা আমরা করি।
মাসে ১০ লক্ষ্য টাকা ইনকাম করে যদি রাতে ঘুমানোর জন্যে ঘুমের ওষুধ খেতে হয় সেটাকে কি বলবেন Happy থাকা ?
উদাহরন ৫ :
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
একবার ভাবুনতো একটা দামি মোবাইল আপনাকে কি Happiness দিতে পারে। তাহলে যাদের প্রচুর অর্থ তারা রোজ একটা করে মোবাইল কিনলেই Happy থাকবে।
কোনো বস্তু আপনাকে আরাম দিতে পারে , কিন্তু ভালো থাকা, আনন্দে থাকা ( ইমোশন ) আবেগ।
এই দুটোকে আমরা মিলিয়ে ফেলি।
যেমন : আপনি দামি সোফাতে বসলে আরাম পাবেন । কিন্তু সেই সোফাতে বসে কি ''Happy'' থাকতে পারবেন।
তাহলে কি করে ভালো থাকবেন ?
উত্তর : আপনি ভালো আছেন।
ভালো থাকার উত্তর নেই । এটা একটা ইচ্ছা , একটা বিশ্বাস। ভালো থাকতে হলে ভাবুন আপনি ভালো আছেন।
আপনি ভালো নেই আপনার Brain এর অবচেতন মন বারবার আপনাকে মনে করিয়ে দেয়। যেমন আপনাকে মনে করিয়ে দেয় আপনার চিন্তা, আপনার ভালো লাগা , খারাপ লাগা , আপনার খাওয়া,ঘুম, আপনার রাগ,অভিমান। আপনি গাড়ী চলনোর সময় বারবার কি ভাবেন কখন হর্ন দিতে হবে। সারাদিনের ৯৫% কাজ করে আপনার অবচেতন মন।
এই অবচেতন মনকে আপনার বার বার বলতে হবে আপনি ভালো আছেন। আপনি ভালো আছেন।
যেকোনো পরিস্থিতিতে আপনি ভালো থাকতে পারেন।
একজন মনোবিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন তিনি আপনাকে সাহায্য করবেন।
বিভিন্ন টেকনিক আছে যেটা আপনাকে ভালো থাকতে সাহায্য করবে।
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
আমি কতগুলো সাধারণ বিষয় নিচে আলোচনা করছি , তবে সব করা সম্ভব নয়।
@) রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে বিছানায় শুয়ে আপনার জীবনের সবথেকে ভালো মুহূর্তর চিন্তা করুন।
@) সকালে উঠে বলুন আয়নার সামনে আজ আপনি দারুন মজাতে দিন কাটাবেন।
@) যাই হোক না কেন সময়ের সাথে সব ঠিক হয়ে যাবে।
@) * আমি টেনশন নিয়ে কি করব তাই আমি টেনশন নিই না।
@) সকালে শরীরচর্চা করুন। খেলা ধুলোতে ব্যাস্ত থাকুন।
@) Meditation করুন।
@) নিজের সাথে ১ ঘন্টা এফেকটিভ সময় দিন।
@) নিজেকে ক্রিয়েটিভ কিছুতে ব্যাস্ত রাখুন।
@) যে কোন কাজ সময় নিয়ে প্ল্যান করুন।
@) নিজের একটা টার্গেট ও আচিভমেন্ট এর লিস্ট তৈরি করুন।
@) পরিবারের সাথে সময় দিন।
@) বই পড়ুন।
@) সকালে খবরের কাগজ পড়বেন না। খবর দেখবেন না।
@) সপ্তাহে ১ টি করে মুভি দেখুন।
@) আপনি কি করতে চাইছেন সেটাকে নিয়ে ভাবুন।
@) অন্যের সাথে তুলনা করবেন না।
@) দৈনিক জীবনের ঘটনা গুলোকে সাধারণ ঘটনা ভাবুন।
@) ভবিষ্যত নিয়ে অযথা উদ্বিঘ্ন হবেন না।
@) জটিল করে না ভেবে সহজ করে ভাবুন।
@) কথা একটু কম বলুন।
@) অন্যের সম্পর্কে সমালোচনা করবেন না।
@) যতটা পারুন সৎ থাকুন।
@) নিজেকে দুর্বল ভাবেন না।
@) পজিটিভ বিষয় গুলো চিন্তা করুন।
@) অহেতুক নিজের চাহিদা বাড়াবেন না।
@) নিজের কাজ নিজে করুন।
@) ভালো মানুষ জনের সাথে থাকুন।
মনে রাখবেন আমরা যদি ৭২ বছর যদি বাঁচি, তার মধ্যে
✓ ঘুমাই ২৪ বছর।
✓ শিশু অবস্থার ৬ বছর মনে থাকে না।
✓ পড়াশুনাতে সময় লাগে ২০ বছর।
✓ ভালো চাকরি পেতে ৫ বছর।
✓ শেষ ৬০ বছর - ৭২ বছর = ১২ বছর বিভিন্ন রোগে জীবন কাটে।
✓ ৭২- ( ২৪+৬+২০+৫+১২ ) = ৫ বছর
এর মধ্যে বিয়ে,সংসার আরো হাজার হাজার দায়িত্ব ।
কবে বাঁচবেন ভালো করে ?
মধ্যা কথা কি বলুন তো টেনশন করে ফালতু আপনার হার্ট টাকে কষ্ট দিয়ে ECG এর খরচা বাড়িয়ে কি করবেন?
ভালো থাকুন
Life With Positive Thinking
পবন দাস
মনোবিদ | পরামর্শদাতা
7980857451
The Secret of Happiness | Life with positive thinking |
Paban da .. darun likhechho. Ei muhurte etai khub dorkar chhilo.
ReplyDeleteThank you
ReplyDeleteবেশ ভালো কথা ! মন দিয়ে পড়লে উপকার হবেই !
ReplyDeleteবেশ ভালো কথা ! মন দিয়ে পড়লে উপকার হবেই !
ReplyDelete